ডায়োজিনিসের অহংকার

দার্শনিক ডায়োজিনিস যে আলেকজান্ডারকে সরে দাড়াইতে বলেছিলেন, তা এইজন্য না যে তিনি জীবন বিষয়ে উদাসীন। আলেকজান্ডার কে তিনি জানতেন। এও বুঝতে পারছিলেন লোকটি সত্যিই থাকে সাহায্য করতে এসেছে। কিন্তু তারে সরে দাঁড়াইতে বলে তিনি তারে তাচ্ছিল্য করেন। এটাই ডায়োজিনিসের দার্শনিক অবস্থান, ও সিগনালিং। তিনি অন্য সবাইরে সিগনাল দিলেন যে তিনি স্বাধীন, সম্রাটরেও গুনেন না

মানুষ

এমনিতে মানুষ সৎ, উদার, দেশপ্রেমিক ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এই “এমনিতে” দিয়ে মানুষের চরিত্রের টেস্ট হয় না, কখনোই না। আপনারে দেখতে হবে দূর্যোগের মুহুর্তে, নিজ স্বার্থের কালে সে কী করে। নিজ স্বার্থের সময়েই বাটপার, অসৎ, বিশ্বাসঘাতকেরা তার পরিচয় দেখায়। সততা ও নৈতিকতার টেস্ট নিজ স্বার্থের সামনে।

নাসিম নিকোলাস তালেবের উক্তি

এক-পাঁচ এক হিরোরা জিতলেন না হারলেন সে হিসাবে হিরো হন না। তারা হিরো তাদের হিরোইক আচরনের জন্য। দুই ট্রায়াল এবং এরর হচ্ছে স্বাধীনতা। তিন আধুনিকতাঃ আমরা তৈরী করেছি হিরোইজমহীন তারুণ্য, প্রজ্ঞা ছাড়া বয়েস, এবং মাহাত্ম্য ছাড়া জীবন। চার জ্ঞানের কাছে একাদেমিয়া হলো প্রস্টিটিউশনের কাছে প্রেমের মতো, দেখতে প্রায় কাছাকাছি, কিন্তু আপনি গর্দভ না হলে আপনারContinue reading নাসিম নিকোলাস তালেবের উক্তি

মুক্তিযুদ্ধ

পাকিস্তানের পাঞ্জাবীরা বাংলাদেশের লোকদের মুসলমান মনে করত না, মনে করত আধা-মুসলমান, কাফেরদের এজেন্ট। কিন্তু তখন বাংলাদেশে ছিল তিনটি সমৃদ্ধশালী মাদ্রাসা, যাদের মান বুঝার জন্য বললে পিএইচডি পর্যন্ত। আর মাইনর মাদ্রাসা আরো ছিল। আর পাঞ্জাবে, ছিল কুল্লে একটি মাদ্রাসা, তাও মাইনর, বুঝার জন্য বললে ক্লাস সিক্স পর্যন্ত। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাঠান সেপাইদের শেখানো হয়েছিল, ‘পূব পাকে মসজিদেরContinue reading মুক্তিযুদ্ধ

বাংলাদেশের নয়া বুদ্ধিজীবীকূলের ভাগ বিভাজন

বাংলাদেশের নয়া বুদ্ধিজীবীকূলের ভাগ বিভাজন বা পরিচিতিঃ ১। ছফার বন্ধু ২। ছফার শিষ্য ৩। ছফার ছোট ভাই ৪। ছফার সাথে দেখা হয়েছিল ৫। ছফার সাথে কথা হয়েছিল কিন্তু আমি বিশেষ পাত্তা দিই নাই বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস এই কি হইল ছফা?