গরীব ফ্যামিলির বাচ্চা ভাষা শেখার ক্ষেত্রে ধনী ফ্যামিলির…

গরীব ফ্যামিলির বাচ্চা ভাষা শেখার ক্ষেত্রে ধনী ফ্যামিলির বাচ্চা থেকে অনেক পিছায়া থাকে। এ সংস্লিষ্ট সবচেয়ে দীর্ঘ রিসার্চ বলে, দুই বছর বয়সেই গরীবের পোলা ৬ মাস পিছে পড়ে যায়। ধনীর ১৮ মাসের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে তারা কারেক্ট অবজেক্ট চিহ্নিত করতে সময় নেয় ৭৫০ মিলিসেকন্ড। ফকিন্নি ক্লাসের ১৮ মাসের বাচ্চারা কারেক্ট অবজেক্ট চিহ্নিত করতে আরো ২০০ মিলিসেকন্ডContinue reading গরীব ফ্যামিলির বাচ্চা ভাষা শেখার ক্ষেত্রে ধনী ফ্যামিলির…

বর্হেসের সাথে আমার যে তীব্র বিরোধ তা একটা…

বর্হেসের সাথে আমার যে তীব্র বিরোধ তা একটা বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক জায়গায়, তা আমাদের ভিন্ন ধরণের চিন্তাধারার জন্য। একজন শান্তিপূর্ন ভাবে লড়াই করতে পারে। কিন্তু আমার অন্যান্য শত্রু আছে- লেখকরা না। আমার ক্ষেত্রে শত্রু হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ। আমার শত্রু পুঁজিবাদীরা, এবং সেইসব লোকেরা যারা নাপাম ফেলেছিল ভিয়েতনামে। কিন্তু বর্হেস আমার শত্রু না। সাম্প্রতিক বিশ্বে কী হচ্ছেContinue reading বর্হেসের সাথে আমার যে তীব্র বিরোধ তা একটা…

প্রশংসা করতে সৎসাহস লাগে। অন্যরে প্রশংসা মানে নিজের…

প্রশংসা করতে সৎসাহস লাগে। অন্যরে প্রশংসা মানে নিজের জেলাসির বিরুদ্ধে গিয়ে বলা। অর্থাৎ, প্রতিকূলে নৌকা বাওয়া। প্রশংসা বলতে এখানে সৎ প্রশংসাই বুঝাচ্ছি। কার্যসিদ্ধির জন্য তেলানো নহে। আর নিন্দা অথবা আক্রমণ সমালোচনায় সৎসাহস লাগে তুলনামূলক কম। কারণ অনেক ক্ষেত্রে এই সমালোচনা জেলাসি উদ্ভূত। বা ঈর্ষার সায় থাকে। ব্যাপারটা এখানে অনুকূলে নৌকা বাওয়া।

একঅ ধরাকে ধরার প্রয়াসই সাহিত্য সাধনার প্রেরণা।– সজনীকান্ত…

এক অ-ধরাকে ধরার প্রয়াসই সাহিত্য-সাধনার প্রেরণা। – সজনীকান্ত দাস। আত্মস্মৃতি। দুই সজনীকান্ত দাস জীবনানন্দকে গণ্ডার বলেছিলেন এটা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু জীবনানন্দের যখন জীবন বিপন্ন তখন জীবন বাঁচাতে সজনীকান্তই মূখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে এসেছিলেন, তা শোনা যায় না। বিভূতিভূষনের পথের পাচালি তিনি প্রকাশ করে দিয়েছিলেন স্বতপ্রবৃত্ত হয়েই। তখন তার নিজেরই আর্থিক সংকট, কিন্তু পাঁচজনের কাছ থেকে ঋণContinue reading একঅ ধরাকে ধরার প্রয়াসই সাহিত্য সাধনার প্রেরণা।– সজনীকান্ত…

পাকিস্তানের পাঞ্জাবীরা বাংলাদেশের লোকদের মুসলমান মনে করত না…

পাকিস্তানের পাঞ্জাবীরা বাংলাদেশের লোকদের মুসলমান মনে করত না, মনে করত আধা-মুসলমান, কাফেরদের এজেন্ট। কিন্তু তখন বাংলাদেশে ছিল তিনটি সমৃদ্ধশালী মাদ্রাসা, যাদের মান বুঝার জন্য বললে পিএইচডি পর্যন্ত। আর মাইনর মাদ্রাসা আরো ছিল। আর পাঞ্জাবে, ছিল কুল্লে একটি মাদ্রাসা, তাও মাইনর, বুঝার জন্য বললে ক্লাস সিক্স পর্যন্ত। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাঠান সেপাইদের শেখানো হয়েছিল, ‘পূব পাকে মসজিদেরContinue reading পাকিস্তানের পাঞ্জাবীরা বাংলাদেশের লোকদের মুসলমান মনে করত না…