দ্য ডিক্টেটরস হ্যান্ডবুক

দ্য ডিক্টেটর’স হ্যান্ডবুকের মূলকথা বুঝা দরকার। এটা বুঝা দরকার ডিক্টেটরশীপে ও গণতন্ত্রে ক্ষমতা কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে। এখানে রুলাররা রুলে চলে না, বরং ক্ষমতার রুলেই রুলার চলে। এইজন্য ইউটোপিয়ান স্বপ্ন দেখানো বিপ্লবীরাও বাজে ডিক্টেটর হয়। তারা সিংহাসন নেয় চালাতে, কিন্তু সিংহাসনই তাদের চালায়। কেউ একা শাসন করতে পারে না। তার কিছু কি (key) পিপলContinue reading দ্য ডিক্টেটরস হ্যান্ডবুক

ঢাকার অধিবাসীদের ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন কেন হইয়াছিল?

একটু ইতিহাস পড়া যাউক। উনবিংশ শতকে ইংরাজরা ঢাকার ক্ষমতায়। অত্যধিক মামলা ও কলহপ্রবণতায় ব্যস্ত ঢাকাবাসী। তারা মনে করতো চিরকাল অন্যের হাতে শাসিত হওয়াই তাদের নিয়তি। তাই বৃহত্তর স্বার্থে এক হয়ে তারা কোন আন্দোলন করে নি। তাদের প্রকৃতি ছিল এমন, শাসক ভালো হলে আশীর্বাদ রূপে গ্রহণ করত। খারাপ হলে তার শাসনকাল শেষ হবার অপেক্ষা করত নিরবে।Continue reading ঢাকার অধিবাসীদের ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন কেন হইয়াছিল?

নেরুদা ও বর্হেস

বর্হেসের সাথে আমার যে তীব্র বিরোধ তা একটা বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক জায়গায়, তা আমাদের ভিন্ন ধরণের চিন্তাধারার জন্য। একজন শান্তিপূর্ন ভাবে লড়াই করতে পারে। কিন্তু আমার অন্যান্য শত্রু আছে- লেখকরা না। আমার ক্ষেত্রে শত্রু হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ। আমার শত্রু পুঁজিবাদীরা, এবং সেইসব লোকেরা যারা নাপাম ফেলেছিল ভিয়েতনামে। কিন্তু বর্হেস আমার শত্রু না। সাম্প্রতিক বিশ্বে কী হচ্ছেContinue reading নেরুদা ও বর্হেস

ক্র্যাশ

আমি অমুকের উপর ক্রাশ খাইছি, এর নির্জলা অর্থ হইল আমি অমুকের প্রতি যৌনভাবে আকর্ষিত হইলাম। অর্থটা শুনতে সমাজের কাছে খারাপ তাই এই অনুভূতি প্রকাশের পলিটিক্যালি কারেক্ট শব্দ ক্রাশ।

ইলিশের প্রতি মৌসুমী দয়ামায়ার নিষ্ঠুরতা

এক পহেলা বৈশাখ আইলে ইলিশ খাবো না, ইলিশ বাঁচাও ইত্যাদি আন্দোলনে ইলিশের প্রতি মায়া নাই, দয়াও নাই। আছে নিজের স্বার্থ। এই ইলিশ ডিম পারবে। আরো ইলিশ হবে। তখন আমরা সব’কটাকে ধরে ধরে খাবো। কিছু বাঁচাইয়া রাখবো। যাতে তারা ডিম পারে। আর আরো বাচ্চা দেয়। যাতে আমাদের রসনা বিলাশ হয় বেশী।   দুই তারপর গাছের প্রতিContinue reading ইলিশের প্রতি মৌসুমী দয়ামায়ার নিষ্ঠুরতা