সজনীকান্ত দাস

এক

অ-ধরাকে ধরার প্রয়াসই সাহিত্য-সাধনার প্রেরণা।

– সজনীকান্ত দাস। আত্মস্মৃতি।

 

দুই

সজনীকান্ত দাস জীবনানন্দকে গণ্ডার বলেছিলেন এটা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু জীবনানন্দের যখন জীবন বিপন্ন তখন জীবন বাঁচাতে সজনীকান্তই মূখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে এসেছিলেন, তা শোনা যায় না।

বিভূতিভূষনের পথের পাচালি তিনি প্রকাশ করে দিয়েছিলেন স্বতপ্রবৃত্ত হয়েই। তখন তার নিজেরই আর্থিক সংকট, কিন্তু পাঁচজনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে কাজটি তিনি করেছিলেন। লেখককে ৩২৫ টাকা রয়ালটি পর্যন্ত দিয়েছিলেন। একইরকম সাহায্য করেছিলেন তারাশঙ্কর বাবুকে।

যাদের সমালোচনা করতেন কঠিন ভাষায় তাদের বিপদে অগ্রণী হতে তাকে দেখা গেছে।

ফলে তার হিংস্র সমালোচনার দিয়ে তাকে খারাপ মানুষ ভাবার আগে, ভালোমানুষিগুলোরও খোঁজ নেয়া দরকার।

মুরাদুল ইসলাম